সৃস্টিতত্ব বা ক্রমবিকাশ
বিবর্ত্তনবাদ
সৃষ্টির আদিতে সমস্ত অব্যক্ত ছিল। এই অব্যক্ত অবস্থাই ক্রমশ্য ব্যক্ত হয়। এই অব্যক্ত অবস্থাকেই কেউ বলছেন তরঙ্গ বা ইথার কেউ বলছেন বিভূতি। এই ইথার তরঙ্গে এক সময় শব্দ ব্রহ্ম ওম এর আঘাতে ভেঙে বুদবুদ (পরমাণু) সৃষ্টি হলো।অথবা বলা যায় বুদবুদ সৃষ্টির সময় যে শব্দ, যে মহা নাদ হয় সেটাই ওম। এই বুদবুদ হলো ইলেক্ট্রন। এই বুদবুদ দুই প্রকার একটা নেগেটিভ অপরটি পজেটিভ। নেগেটিভকে বলা হলো আয়ন (Ion) এটি স্ত্রী। আর পসেটিভ বুদবুদকে বলা হলো প্রোটন (proton ) এটি পুরুষ। তাপ তাড়িত হয়ে এই নেগেটিভ ও পজিটিভের মিশ্রণ থেকে সৃষ্টি হলো যৌগিক পদার্থ।অথবা বলা যেতে পারে এই নেগেটিভ ও পজিটিভের গতি থেকেই সৃষ্টি হলো তাপ বা অগ্নি।এই ইলেক্ট্রন (নেগেটিভ -পসিটিভ ) নানাভাবে সংহত হয়ে বিভিন্ন জাতীয় পরমাণু সৃষ্টি হয়েছে। এই পারমাণুই অক্সিজেন -হাইড্রোজেন। পার্থক্য মিশ্রনের তারতম্যের বা পরিমানের।এরই ঘনীভূত অবস্থাই মৌলিক পাদার্থ। যেমন সোনা, রুপা ইত্যাদি। আদি জড় শক্তির প্রভাবে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় বহুবিধ যৌগিক পদার্থের সৃষ্টি হয়েছে। এভাবেই স্থাবর জগতের সৃষ্টি হয়েছে। বিজ্ঞানমতে এটি প্রাণহীন।
এর পরে এসেছে জঙ্গম। জড় পদার্থের মুলে যেমন পরমাণু তেমনি জঙ্গমের মুলে কোষাণু। এই কোষাণুতেই অপূর্ব খেলা। এই শক্তি বা শক্তির খেলাই জীবন। এই ভাবেই বৈজ্ঞানিকগণ জড় ও জীবনের পার্থক্য করেছেন। কিনতু জীবনে যে প্রাণ - সেটা এলো
কোথা থেকে ?চেতনাই বা এলো কোত্থেকে ? প্রহেলিকার জন্ম এখানে। শাস্ত্রকারেরা বলছেন কোনো প্রহেলিকা নয়। সজীব - নির্জীব চেতন-অচেতন মূলতঃ একই। কোনো পার্থক্য নেই। সবই চিন্ময়। সবার মধ্যে সেই এক বস্তূ - যিনি সৎ-চিৎ-আনন্দস্বরূপ। কেবলমাত্র আধারের পার্থক্য। উপাধির পার্থক্য। তাই প্রকাশেও পার্থক্য। কোথাও অল্প প্রকাশ,কোথাও বেশী প্রকাশ,কোথায় অপ্রকাশ। সর্বত্র তিনি। তিনি ভিন্ন কিছু নাই। মাটি বা পাহাড় অর্থাৎ পাথর -এ তার সত্বা মাত্রের আবির্ভাব। উদ্ভিদে আরো বেশী আবির্ভাব। পশু পাখিতে আরো আরো বেশি আবির্ভাব। মনুষ্যে সর্বাধিক আবির্ভাব। প্রকাশের তারতম্য মাত্র। সবই তিনি।
বিবর্ত্তনবাদ
সৃষ্টির আদিতে সমস্ত অব্যক্ত ছিল। এই অব্যক্ত অবস্থাই ক্রমশ্য ব্যক্ত হয়। এই অব্যক্ত অবস্থাকেই কেউ বলছেন তরঙ্গ বা ইথার কেউ বলছেন বিভূতি। এই ইথার তরঙ্গে এক সময় শব্দ ব্রহ্ম ওম এর আঘাতে ভেঙে বুদবুদ (পরমাণু) সৃষ্টি হলো।অথবা বলা যায় বুদবুদ সৃষ্টির সময় যে শব্দ, যে মহা নাদ হয় সেটাই ওম। এই বুদবুদ হলো ইলেক্ট্রন। এই বুদবুদ দুই প্রকার একটা নেগেটিভ অপরটি পজেটিভ। নেগেটিভকে বলা হলো আয়ন (Ion) এটি স্ত্রী। আর পসেটিভ বুদবুদকে বলা হলো প্রোটন (proton ) এটি পুরুষ। তাপ তাড়িত হয়ে এই নেগেটিভ ও পজিটিভের মিশ্রণ থেকে সৃষ্টি হলো যৌগিক পদার্থ।অথবা বলা যেতে পারে এই নেগেটিভ ও পজিটিভের গতি থেকেই সৃষ্টি হলো তাপ বা অগ্নি।এই ইলেক্ট্রন (নেগেটিভ -পসিটিভ ) নানাভাবে সংহত হয়ে বিভিন্ন জাতীয় পরমাণু সৃষ্টি হয়েছে। এই পারমাণুই অক্সিজেন -হাইড্রোজেন। পার্থক্য মিশ্রনের তারতম্যের বা পরিমানের।এরই ঘনীভূত অবস্থাই মৌলিক পাদার্থ। যেমন সোনা, রুপা ইত্যাদি। আদি জড় শক্তির প্রভাবে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় বহুবিধ যৌগিক পদার্থের সৃষ্টি হয়েছে। এভাবেই স্থাবর জগতের সৃষ্টি হয়েছে। বিজ্ঞানমতে এটি প্রাণহীন।
এর পরে এসেছে জঙ্গম। জড় পদার্থের মুলে যেমন পরমাণু তেমনি জঙ্গমের মুলে কোষাণু। এই কোষাণুতেই অপূর্ব খেলা। এই শক্তি বা শক্তির খেলাই জীবন। এই ভাবেই বৈজ্ঞানিকগণ জড় ও জীবনের পার্থক্য করেছেন। কিনতু জীবনে যে প্রাণ - সেটা এলো
কোথা থেকে ?চেতনাই বা এলো কোত্থেকে ? প্রহেলিকার জন্ম এখানে। শাস্ত্রকারেরা বলছেন কোনো প্রহেলিকা নয়। সজীব - নির্জীব চেতন-অচেতন মূলতঃ একই। কোনো পার্থক্য নেই। সবই চিন্ময়। সবার মধ্যে সেই এক বস্তূ - যিনি সৎ-চিৎ-আনন্দস্বরূপ। কেবলমাত্র আধারের পার্থক্য। উপাধির পার্থক্য। তাই প্রকাশেও পার্থক্য। কোথাও অল্প প্রকাশ,কোথাও বেশী প্রকাশ,কোথায় অপ্রকাশ। সর্বত্র তিনি। তিনি ভিন্ন কিছু নাই। মাটি বা পাহাড় অর্থাৎ পাথর -এ তার সত্বা মাত্রের আবির্ভাব। উদ্ভিদে আরো বেশী আবির্ভাব। পশু পাখিতে আরো আরো বেশি আবির্ভাব। মনুষ্যে সর্বাধিক আবির্ভাব। প্রকাশের তারতম্য মাত্র। সবই তিনি।
No comments:
Post a Comment