গায়ত্রীদেবী
গায়ত্রী মন্ত্র
ॐ भुर्भुब: स्वः। ॐ ततसबिटुर बरेण्यं ।
भर्गो देबष्य धीमहि। धियो यो नः प्रोचोदयात ॐ ।।
ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ওঁং।
গায়ত্রী মন্ত্র
ॐ भुर्भुब: स्वः। ॐ ततसबिटुर बरेण्यं ।
भर्गो देबष्य धीमहि। धियो यो नः प्रोचोदयात ॐ ।।
ওঁং ভূর্ভুবঃ স্বঃ। তৎসবিতুর্বরেন্যং।
ভর্গো দেবস্য ধীমহি।
ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ।
হে (ভূঃ-ভূবঃ-স্বঃ) ত্রিলোকেশ্বর ! সবিতাদেবের পরব্রহ্মাত্মক সেই বরণীয় তেজকে আমরা ধ্যান করি। সেই সবিতা আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিকে প্রেরিত করুন।
এই মন্ত্রেরও একটা বাঁধন আছে। সেই বাঁধন দিয়ে মন্ত্রটি হবে এই রকম।
ওঁং ভূর্ভুবঃ স্বঃ। ওঁং তৎসবিতুর্বরেন্যং।
ভর্গো দেবস্য ধীমহি। ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ওঁং।
ভোরবেলা সূর্যোদয়ের দেড় ঘন্টা আগে উঠে পড়ুন। আধা ঘন্টার মধ্যে বাহ্যক্রিয়া সম্পন্ন করুন। হাতে, পায়ে, চোখে, মুখে ভালো করে জলের ছিটে দিন। এর পর একটা নির্দিষ্ট কম্বলের আসনে মেরুদণ্ড সোজা করে বসুন, হাতদুটো কনুই থেকে ভাজ করে কোলের উপরে রাখুন, আঙুলের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিন, নিচে না বসতে পারলে চেয়ারে বসুন। চেয়ারে কম্বল বিছিয়ে নিন । পা-টা মাটিতে না রেখে কম্বল বা কাঠের উপরে রাখুন। সূর্যোদয়ের থেকে একঘন্টা গায়েত্রী মন্ত্র পাঠ করুন।
বালক রবীন্দ্রনাথের পৈতে হয়েছে। বেচারামবাবু অন্যদের সঙ্গে রবিকেও কিছু বেদমন্ত্র উচ্চারণ শিখিয়ে দিলেন। তো নতুন ব্রাহ্মণ হওয়ার পরে গায়ত্রীমন্ত্র জপ করবার জন্য রবির ঝোঁক হলো। মন্ত্রটা এমন নয়, যে ছোট্ট রবি এই মন্ত্রের তাৎপর্য্য বুঝতে পারবে। রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী কালে লিখছেন,
"আমার বেশ মনে আছে, আমি "ভূর্ভুবঃ স্বঃ" এই অংশকে অবলম্বন করে, মনটাকে খুবকরে প্রসারিত করতে চেষ্টা করতাম। কী বুঝতাম, কী ভাবতাম তা স্পষ্ট করে বলা কঠিন, কিন্তু কথার মানে বোঝাটাই মানুষের পক্ষে সবচেয়ে বড়ো জিনিস নয়। "
তিনি আবার বলছেন, "গায়ত্রীমন্ত্রের কোনো তাৎপর্য আমি সে বয়সে যে বুঝতাম তা নয়, কিন্তু মানুষের অন্তরের এমন কিছু একটা আছে, সম্পূর্ণ না বুঝলেও যাহার চলে।"
একদিনের কথা মনে পড়ে - আমাদের পড়বার ঘরে, শানবাঁধানো মেজের এক কোন বসে, গায়ত্রী মন্ত্র জপ করতে করতে, সহসা আমার দুই চোখ ভরিয়া কেবল জল পড়তে লাগলো। জল কেন পড়ছে, তা আমি কিছুমাত্র বুঝতে পারলাম না। .... আসলকথা অন্তরের অন্তঃপুরে যে-কাজ চলছে, বুদ্ধির ক্ষেত্রে সকল সময় তার খবর এসে পৌঁছয় না।"
মেঘের ডাকের কি কোনো মানে আমরা জনি, কিন্তু শুনলেই আতঙ্কে ঘরের মধ্যে ঢুকে যাই। আপনি বলতে পারেন, ঐসময় পৃথিবীতে একটা বিদ্যুৎ তরঙ্গ নেবে আসে, যেটা আমাদের জীবন হানির কারন হতে পারে, তাই আমরা ভয় পাই। কিন্তু বলুনতো একটা শিশুও এই ডাক শুন্লে আঁতকে ওঠে। সেতো আপনার মতো জ্ঞানী নয়, তবে সে কেন ভয় পায় ?
আপনি যে কোকিলের ডাক শোনেন, তার কি কোনো অর্থ বোঝেন ? বোঝেন না, তবু কোকিলের স্বর আমাদের মনে সারা জাগায়। আমরাও কোকিলের সঙ্গে সঙ্গে কু - কু করে ডাকতে শুরু করি। কেন ?
আসলে ধ্বনিতে এমনকিছু শক্তি আছে, যা আমাদের ভালো বা মন্দ অনুভূতি এনে দিতে পারে। আর ধ্বনি যদি অর্থবহ হয়, তবে আমাদের অন্তরে তার একটা বিশাল প্রভাব পড়ে। তাই হরিনাম যখন ছন্দবদ্ধ সুর করে গাওয়া হয় তখন তা শুনে মানুষ কেঁদে ফেলে।
এই গায়ত্রী মন্ত্রের ধ্বনি ও অর্থের মধ্যেও এমন একটা গভীর তত্ত্ব আছে, যা মানুষকে আলোড়িত করে। মানুষের স্নায়ু তন্ত্রে একটা আলোড়ন তোলে। আর এই ধ্বনি যখন বার-বার উচ্চারিত হয়, আমাদের ভিতরে তখন একটা শোধনপ্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। আর আমরা উপলব্ধি করি, আমরা হয়ে উঠি, নিত্য-শুদ্ধ-মুক্ত-আত্মা।
ওঁং ভূর্ভুবঃ স্বঃ। ওঁং তৎসবিতুর্বরেন্যং। ভর্গো দেবস্য ধীমহি। ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ।
বালক রবীন্দ্রনাথের পৈতে হয়েছে। বেচারামবাবু অন্যদের সঙ্গে রবিকেও কিছু বেদমন্ত্র উচ্চারণ শিখিয়ে দিলেন। তো নতুন ব্রাহ্মণ হওয়ার পরে গায়ত্রীমন্ত্র জপ করবার জন্য রবির ঝোঁক হলো। মন্ত্রটা এমন নয়, যে ছোট্ট রবি এই মন্ত্রের তাৎপর্য্য বুঝতে পারবে। রবীন্দ্রনাথ পরবর্তী কালে লিখছেন,
"আমার বেশ মনে আছে, আমি "ভূর্ভুবঃ স্বঃ" এই অংশকে অবলম্বন করে, মনটাকে খুবকরে প্রসারিত করতে চেষ্টা করতাম। কী বুঝতাম, কী ভাবতাম তা স্পষ্ট করে বলা কঠিন, কিন্তু কথার মানে বোঝাটাই মানুষের পক্ষে সবচেয়ে বড়ো জিনিস নয়। "
তিনি আবার বলছেন, "গায়ত্রীমন্ত্রের কোনো তাৎপর্য আমি সে বয়সে যে বুঝতাম তা নয়, কিন্তু মানুষের অন্তরের এমন কিছু একটা আছে, সম্পূর্ণ না বুঝলেও যাহার চলে।"
একদিনের কথা মনে পড়ে - আমাদের পড়বার ঘরে, শানবাঁধানো মেজের এক কোন বসে, গায়ত্রী মন্ত্র জপ করতে করতে, সহসা আমার দুই চোখ ভরিয়া কেবল জল পড়তে লাগলো। জল কেন পড়ছে, তা আমি কিছুমাত্র বুঝতে পারলাম না। .... আসলকথা অন্তরের অন্তঃপুরে যে-কাজ চলছে, বুদ্ধির ক্ষেত্রে সকল সময় তার খবর এসে পৌঁছয় না।"
মেঘের ডাকের কি কোনো মানে আমরা জনি, কিন্তু শুনলেই আতঙ্কে ঘরের মধ্যে ঢুকে যাই। আপনি বলতে পারেন, ঐসময় পৃথিবীতে একটা বিদ্যুৎ তরঙ্গ নেবে আসে, যেটা আমাদের জীবন হানির কারন হতে পারে, তাই আমরা ভয় পাই। কিন্তু বলুনতো একটা শিশুও এই ডাক শুন্লে আঁতকে ওঠে। সেতো আপনার মতো জ্ঞানী নয়, তবে সে কেন ভয় পায় ?
আপনি যে কোকিলের ডাক শোনেন, তার কি কোনো অর্থ বোঝেন ? বোঝেন না, তবু কোকিলের স্বর আমাদের মনে সারা জাগায়। আমরাও কোকিলের সঙ্গে সঙ্গে কু - কু করে ডাকতে শুরু করি। কেন ?
আসলে ধ্বনিতে এমনকিছু শক্তি আছে, যা আমাদের ভালো বা মন্দ অনুভূতি এনে দিতে পারে। আর ধ্বনি যদি অর্থবহ হয়, তবে আমাদের অন্তরে তার একটা বিশাল প্রভাব পড়ে। তাই হরিনাম যখন ছন্দবদ্ধ সুর করে গাওয়া হয় তখন তা শুনে মানুষ কেঁদে ফেলে।
এই গায়ত্রী মন্ত্রের ধ্বনি ও অর্থের মধ্যেও এমন একটা গভীর তত্ত্ব আছে, যা মানুষকে আলোড়িত করে। মানুষের স্নায়ু তন্ত্রে একটা আলোড়ন তোলে। আর এই ধ্বনি যখন বার-বার উচ্চারিত হয়, আমাদের ভিতরে তখন একটা শোধনপ্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। আর আমরা উপলব্ধি করি, আমরা হয়ে উঠি, নিত্য-শুদ্ধ-মুক্ত-আত্মা।
ওঁং ভূর্ভুবঃ স্বঃ। ওঁং তৎসবিতুর্বরেন্যং। ভর্গো দেবস্য ধীমহি। ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ।
হে (ভূঃ-ভূবঃ-স্বঃ) ত্রিলোকেশ্বর ! সবিতাদেবের পরব্রহ্মাত্মক সেই বরণীয় তেজকে আমরা ধ্যান করি। সেই সবিতা আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিকে প্রেরিত করুন।
হে পরমপিতা, পরম-ঈশ্বর, হে ত্রিলোকের পতি, যিনি কারণেরও কারন, যার কোনো কারন নেই , সেই মহেশ্বরকে আমরা স্মরণ করছি। সেই জ্ঞান-জ্যোতিঃ-কে আমরা আহ্বান করছি . সেই সবিতা অর্থাৎ সূর্যকে আমরা ধ্যান করছি। আমরা জ্ঞান সূর্য্যের ধ্যান করছি। সূর্য্যের যে তেজঃরশ্মি প্রতিনিয়ত বিচ্ছুরিত হচ্ছে তার আমরা ধ্যান করছি। এই জ্ঞানসূর্য্য থেকে জ্যোতিঃ সর্বদা বিচ্ছুরিত হচ্ছে, তাঁদেরকে আমি আহ্বান করছি। আমার প্রার্থনা, এই জ্ঞান সূর্য্যের জ্যোতি আমার বুদ্ধিবৃত্তিকে জাগ্রত করুন।
আপনি শুধু মনে মনে ভাবুন, একটা জ্ঞানসূর্য্য, যা এই প্রত্যক্ষ সূর্য থেকেও কোটি কোটি গুন্ বড়। এই জ্ঞানসূর্য্য থেকে বিচ্ছুরিত হচ্ছে কোটি কোটি রশ্মি। যা জ্ঞানতেজঃ সম্পন্ন। এই জ্ঞান তেজ আমার শরীরের মধ্যে প্রবেশ করছে। আমার বুদ্ধিবৃত্তি এতে করে সমৃদ্ধ হচ্ছে। আমি জ্ঞান তেজষ্মী হচ্ছি। মন্ত্রটি মনে মনে জপ করুন, আর এই ভাবনাকে জাগিয়ে তুলুন। এই সময় আপনার শরীরের মধ্যে একটা বিদ্যুৎ তরঙ্গ প্রবাহিত হবে। আপনি অনুভব করতে পারবেন, আপনার শরীরে একটা বিদ্যুৎ তরঙ্গ প্রবাহিত হচ্ছে। আপনার শরীর কেঁপে কেঁপে উঠতে পারে। খানিক্ষন পরে, আপনার শরীর স্থির হয়ে যাবে, এবং আপনি অনুভব করবেন , গায়েত্রী মন্ত্র আপনার ভিতরে আপনা-আপনি ধ্বনিত হচ্ছে।আপনি তখন সাক্ষী হয়ে যান। আর যতক্ষন সম্ভব এটাকে উপলব্ধি করতে থাকুন।
মাত্র কয়েকদিন এটা করতে পারলে, আপনি লক্ষ করবেন, এতে করে আপনার মধ্যে একটা পরিবর্তন হচ্ছে । আপনি লক্ষ করবেন, আপনার বৌদ্ধিক শক্তি বেড়ে গেছে। যা কিছু আপনি দেখছেন, যাকিছু আপনি পড়ছেন, যা কিছু আপনি শুনছেন, সবকিছুই আপনার কাছে বোধগম্য হচ্ছে। বিষয় আপনার কাছে, পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। আপনার মনে হবে, শিক্ষক আপনার ভিতরেই আছেন। আপনার মধ্যে একটা পবিত্র ভাব জেগে উঠবে। আপনার ভয় দূর হয়ে যাবে। আপনার মধ্যে শঙ্কা দূরীভূত হবে। আপনি মনের মধ্যে একটা অদ্ভুত শান্তি অনুভব করবেন। আসলে এই মন্ত্র আমাদের গ্রন্থিগুলোকে সক্রিয় করে। গ্রন্থিগুলিতে রস নিঃসৃত হতে শুরু করে। নিস্তরঙ্গ এই রস আমাদের এক স্বর্গীয় আনন্দে ভরপুর করে দেয়।
ওম শান্তি শান্তি শান্তিঃ। হরি ওম।
ওঁং ভূর্ভুবঃ স্বঃ। ওঁং তৎসবিতুর্বরেন্যং। ভর্গো দেবস্য ধীমহি। ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ।
হে (ভূঃ-ভূবঃ-স্বঃ) ত্রিলোকেশ্বর ! সবিতাদেবের পরব্রহ্মাত্মক সেই বরণীয় তেজকে আমরা ধ্যান করি। সেই সবিতা আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিকে প্রেরিত করুন।
ঈশ্বর আমাদের চর্মচক্ষুর গোচরে আসবে না। তাকে কান দিয়েও শুনতে পারবো না। কোনো ইন্দ্রিয় দিয়েই আমরা তাকে অনুভব করতে পারবো না। সারাদিন পরিশ্রম করেও তাকে আমরা ধরতে পারবো না। হাজার বছর তপস্যা করেও তাকে আমরা জানতে পারবো না। শুদ্ধাভক্তি জাগ্রত হলে আমরা এই ব্রহ্মজ্ঞানের যোগ্য হবো। ঠাকুর রামকৃষ্ণ এই বলে আশীর্বাদ করতেন, যে তোর শুদ্ধাভক্তি জাগ্রত হোক। আমাদের যখন নির্মল বুদ্ধি জাগ্রত হবে, যখন নিত্য ধ্যান -পরায়ণ হবো, তখনই আমরা ব্রহ্ম দর্শন করতে পারবো।
এখন কথা হচ্ছে, এই শুদ্ধাভক্তি কি ভাবে জাগ্রত হবে ? এর একমাত্র উপায় হচ্ছে, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করা। আমাদের নতুন করে ভগবানের কাছে কিছু চাওয়ার নেই। ভগবান আমাদের যা দিয়েছেনা, তার সদুপযোগ করতে হবে। আর এই প্রার্থনাই করা হয়েছে, গায়ত্রী মন্ত্রে - " আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিকে প্রেরিত করুন। " জীবনে অপহার্য্ হচ্ছে বস্তু হচ্ছে, যথার্থ বোধ।
ওঁং ভূর্ভুবঃ স্বঃ। ওঁং তৎসবিতুর্বরেন্যং। ভর্গো দেবস্য ধীমহি। ধিয়ো যো নঃ প্রচোদয়াৎ ।
হে (ভূঃ-ভূবঃ-স্বঃ) ত্রিলোকেশ্বর ! সবিতাদেবের পরব্রহ্মাত্মক সেই বরণীয় তেজকে আমরা ধ্যান করি। সেই সবিতা আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিকে প্রেরিত করুন।
ঈশ্বর আমাদের চর্মচক্ষুর গোচরে আসবে না। তাকে কান দিয়েও শুনতে পারবো না। কোনো ইন্দ্রিয় দিয়েই আমরা তাকে অনুভব করতে পারবো না। সারাদিন পরিশ্রম করেও তাকে আমরা ধরতে পারবো না। হাজার বছর তপস্যা করেও তাকে আমরা জানতে পারবো না। শুদ্ধাভক্তি জাগ্রত হলে আমরা এই ব্রহ্মজ্ঞানের যোগ্য হবো। ঠাকুর রামকৃষ্ণ এই বলে আশীর্বাদ করতেন, যে তোর শুদ্ধাভক্তি জাগ্রত হোক। আমাদের যখন নির্মল বুদ্ধি জাগ্রত হবে, যখন নিত্য ধ্যান -পরায়ণ হবো, তখনই আমরা ব্রহ্ম দর্শন করতে পারবো।
এখন কথা হচ্ছে, এই শুদ্ধাভক্তি কি ভাবে জাগ্রত হবে ? এর একমাত্র উপায় হচ্ছে, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করা। আমাদের নতুন করে ভগবানের কাছে কিছু চাওয়ার নেই। ভগবান আমাদের যা দিয়েছেনা, তার সদুপযোগ করতে হবে। আর এই প্রার্থনাই করা হয়েছে, গায়ত্রী মন্ত্রে - " আমাদের বুদ্ধি-বৃত্তিকে প্রেরিত করুন। " জীবনে অপহার্য্ হচ্ছে বস্তু হচ্ছে, যথার্থ বোধ।
No comments:
Post a Comment